Le football est sans conteste le plus grand sport jamais inventé par l'humanité. La Coupe du monde de la FIFA est l'énénement sportif le plus regardé au monde. Le Bangladesh est l'un des rares pays où pendant la Coupe du monde les gens s'identifient activement pour le soutenir à un pays avec lequel ils n'ont par ailleurs aucun lien (en anglais). Et quels sont leurs favoris? Dites ‘Argentine’ ou ‘Brésil’ et vous pourrez voir les drapeaux de ces deux pays accrochés sur leurs toits par les supporters.

Dans moins de deux semaines commencera en Afrique du Sud la coupe du monde 2010 de la FIFA et les blogueurs bangladeshis discutent de ce méga-événement. Tempête dans un verre d'eau, l'”analyse” par les supporters des chances de leur équipe de gagner ou non la coupe du monde. A côté de cela, quelques blogueurs se remémorent aussi les moments forts des précédentes Coupes du Monde.

Sur la plateforme de blogs bangla (en bengali) Somewherein, Mamu évoque ses souvenirs de la coupe du monde 1982 :

১৯৮২ সালে বাংলাদেশ টেলিভিশন প্রথম ভূউপগ্রহ কেন্দ্রের মাধ্যমে বিশ্বকাপের খেলা সরাসরি প্রচার করে।আমি তখন একেবারে শিশু কিন্তু আমার দেখা প্রথম সরাসরি বিশ্বকাপের কথা ষ্পষ্ট মনে আছে। গভীর রাতে খেলা শুরু হত। পড়ার ছেলেরা দলবেঁধে খেলা দেখতে আসত। বাসার উঠানে টিভিটাকে নিয়ে আসা হত, দর্শকেরা দুটি দলে বিভক্ত হয়ে যেত। জয়ী দল নাচতে নাচতে পরাজিতরা বিমর্ষ বদনে বাড়ী ফিরত।

Et d'ajouter :

আমাদের টেলিভিশন ছিল সাদাকালো। কিন্তু আমার দৃষ্টিতে সেই বিশ্বকাপ ছিল সবচেয়ে রঙ্গীন।

Partie de foot sous la pluie. Photo de l'utilisateur Flickr Vipez. CC BY-NC-ND

Les supporters bangladeshis sont un peu cinglés. Mamu raconte aussi une histoire de la Coupe du Monde 1990 :

এই বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা জার্মানীর কাছে পরাজিত হয়। ফাইনালের রেফারিং নিয়ে বেশ সমালোচনা হয়েছিল। বিষয়টি বাংলাদেশের আর্জেন্টাইন ভক্তদের মোটেও ভালো লাগেনি। এদের একজন রেফারি কোডেসালের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের আদালতে মামলা করে দেয়।

Mamu nous informe que la religion a aussi créé des supporters: le joueur italien Roberto Baggio est bouddhiste, c'est la raison pour laquelle le blogueur Bouddhiste du Bangladesh a soutenu l'Italie dans la coupe du monde 1994 (en anglais) :

১৯৯৪ সালের বিশ্বকাপ বাংলাদেশের জন্য এক ভিন্ন মাত্রা যোগ করে। যদিও বাংলাদেশের জনগণ ব্রাজিল বা আর্জেন্টিনাকে সমর্থণ করে, তারপরে বাংলাদেশের পাবর্ত্য চট্টগ্রামের বাস করা বৌদ্ধরা ইতালিকে সমর্থন করে। এর কারণ রবার্তো ব্যাজিও। তিনি ছিলেন ইতালির মধ্যমাঠের সেরা খেলোয়াড়। ব্যাজিও ছিল বৌদ্ধ ধর্মের অনুসারী। ব্যাজিও কক্সবাজারের এক বৌদ্ধ মন্দিরের সংস্কার কাজে অর্থ দান করেছিলেন।

Ce n'est pas que la religion qui a gagné un soutien à l'Italie, il y a aussi eu autre chose :

তবে কেবল বৌদ্ধরা ব্যাজিও ইতালিকে সমর্থন করেনি। এই বিশ্বকাপে বাংলাদেশের অন্যতম এক নায়িকা ইতালিকে সমর্থন করে। তার সমর্থণের কারণ, ইতালির ফুটবলাররা ছিলেন সুদর্শণ। (ভিভা ইতালিয়া):

Las! leurs prières et désirs ne se sont pas matérialisés, puisque le Brésil a battu l'Italie en finale. Baggio manqua un pénalty crucial et l'Italie perdit la coupe.

Dans ce billet de blog, Nasiruddin Hojja explique sous le titre, ‘comment le football de la coupe du monde a impacté le travail et la politique dans notre pays’:

১৯৮২ সালের বিশ্বকাপ সম্বন্ধে একটা স্মৃতি আমার মনে আছে। আমাদের মফস্বল শহরে যে পাড়ায় আমি বাস করতাম, তার কাছে একটা বস্তি ছিল। সেখানে অনেক গরীব লোক বাস করত। যাদের অনেকের পেশা ছিল চুরি করা। ফুটবল বিশ্বকাপের কারণে সেবার মানুষ রাত জেগে খেলা দেখতে শুরু করে। এর ফলে চোরদের চুরি করতে সমস্যা দেখা দেয়। একদিন স্কুল থেকে ফেরার সময় দেখি তারা সরকারের বিরুদ্ধে স্লোগান দিচ্ছে, রাত জেগে খেলা দেখানো বন্ধ কর।

চোরদের জন্য বিষয়টি বেদনাদায়ক হলেও পুলিশের জন্য বিশ্বকাপ আর্শীবাদ স্বরূপ, বিশেষ করে বিশ্বকাপের খেলা যদি গভীর রাতে অনুষ্ঠিত হয়।

La Coupe du Monde et ses superstars ont aussi servi aux hommes politiques, ajoute Nasiruddin :

তবে বিশ্বকাপ ফুটবলের সেরা তারকা রাজনীতির হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করতে দেখেছি বিশ্বকাপের পর পরই। ১৯৯০ বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনা ফাইনালে জার্মানীর কাছে হেরে যায়। ফাইনালের এই পরাজয় ম্যারাডোনা মেনে নিতে পারেনি। মাঠে সে কান্নায় ভেঙ্গে পড়ে। তার সাথে কেঁদে উঠে হাজার হাজার বাংলাদেশি। বাংলাদেশীদের মাঝে ম্যারাডোনার জনপ্রিয়তাকে পূঁজি করে সে সময় স্বৈরশাসকের একজন উপ-রাষ্ট্রপতি ঘোষণা দেয় যে, তারা বাংলাদেশে ম্যারাডোনাকে নিয়ে আসছে। কিন্তু যখন একজন বাংলাদেশী সাংবাদিক এই তার সম্ভাব্য বাংলাদেশ যাত্রা নিয়ে প্রশ্ন করে তখন ম্যারাডোনা জানাতে চায় বাংলাদেশ কোথায়? পুরো সংবাদটি ছিল রাজনৈতিক জনপ্রিয়তা অর্জনের জন্য এক মিথ্যাচার।

Nadia Chowdhury Dina évoque ses souvenirs :

১৯৮৬ এর বিশ্বকাপের সময় যখন আমি খুবই ছোট আব্বা আমাদের রাতে ডেকে তুলত খেলা দেখার জন্য। তখন খেলার কিছুই বুঝিনা শুধু আববা যখন গোল বলে চিৎকার দিত আমরা ভাইবোন মিলে সেই সাথে চিৎকার দিতাম । তখন ঘুম ভেঙ্গে খেলা দেখতে ওঠার অন্যতম কারন ছিল সকালে স্কুলে যেয়ে বলতে পারব আমি রাত জেগে খেলা দেখেছি যদিও উঠে একটু পরেই আবার ঠুস হয়ে যেতাম ঘুমে।